ঘি! শুনলেই বুঝি মেদ বেড়ে যায় চড়চড় করে! এই তো আমাদের প্রচলিত ধারণা। আসলে সত্যিটা কী, জানেন? ঘি এর উপকারিতার কথাও জেনে নিন চটপট।
তেলের বিকল্প হিসেবে
ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়। ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি। সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
ভিটামিন
ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
দিনে ক’টা আমন্ড খেলে সবচেয়ে ভালো ফল পাবেন?
কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড
এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
বন্ধ নাক খুলতে সাহায্য করে
যাদের সর্দি কাশির ধাত, অনেকেরই সকালে নাক বন্ধ থাকে। কয়েক ফোঁটা ঘি নাকে দিলেই আরাম পাবেন।
ওজন ও এনার্জি
ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে। এ ছাড়া এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড অতিরিক্ত চর্বি ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
সকালের চায়ে মেশান এক চিমটে হলুদ… হাতে নাতে ফল পাবেন
হজম ক্ষমতা
ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়। যেকোনো গুরুপাক খাবার ঘিয়ের সঙ্গে খেলে তা হজম হয় তাড়াতাড়ি।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুয়ায়ী ঘি হল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। নিয়মিত অল্প পরিমাণে ঘি একটু জলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগালে ভালো ফল পাবেন।
রোগ প্রতিরোধ
বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
How does the delivery process work?
Dorthea –
Great beat ! I would like to apprentice while you amend
your web site, how can i subscribe for a blog website?
The account helped me an acceptable deal. I
had been a little bit acquainted of this your broadcast
provided bright clear idea